সুস্থ ও দীর্ঘজীবন লাভের পরীক্ষিত উপায় এগুলো। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে এগুলোর মাধ্যমে ডায়াবেটিস, প্রেসার, হার্ট ডিজিজ, বাত ব্যথা থেকে শুরু করে টিউমার-ক্যান্সার সবই কম হয়। বার্ধক্যজনিত স্মৃতিভ্রংশ হয়না। বার্ধক্যের হারও অনেক কমে যায়। দীর্ঘ যৌবন লাভ করা যায়।
সাধারণ মানুষের বোঝার জন্য গবেষণার সহজ পর্যবেক্ষণ হল-- সবসময় স্বাভাবিকের চেয়ে কম খেতে হবে এবং মাঝে মাঝে না খেয়ে থাকতে হবে।
আমি যেটা বুঝি সহজ বাংলায় সেটা হল- সবার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে রিজিক আছে। একেকজনের জন্য সেটা একেকরকম।
বেশি করে খেলে কম দিন খাবেন। কম করে খেলে বেশি দিন খাবেন।
Writer: Dr. Kaiser Anam
Post a Comment