অতিরিক্ত এন্টিবায়োটিক সেবনে মানুষের শরীরে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ ক্ষমতা (antibiotic resistance) বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ এন্টিবায়োটিকের কার্যকরিতা হ্রাস পায় এবং একসময় তা শরীরে আর কাজ করেনা।
তাই এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের পূর্বে রোগের মাত্রা নির্ণয় করে নিতে হবে। যদি এন্টিবায়োটিক ব্যতীত রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা করা যায় তাই করতে হবে। তাই তাড়াতাড়ি রোগমুক্তির জন্যে কিংবা কোন নিজস্ব সিদ্ধান্তে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা কখনোই উচিত নয়। এতে এন্টিবায়োটিকের ভুল ব্যবহারসহ বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে এবং পরবর্তীতে ঐ গ্রুপ ও তার চেয়ে নিম্নমানের এন্টিবায়োটিক শরীরে কাজ করবে না।
দিনদিন এ সমস্যা বাংলাদেশে বৃদ্ধিই পাচ্ছে। এন্টিবায়োটিকের সহজলভ্যতা, ডাক্তারদের উদাসীনতা, রোগীদের অসচেতনতা এবং ঔষুধ প্রশাসন দুর্বলতা এর পেছনে অনেকাংশে দায়ী।
তবে বর্তমানে ঔষধ প্রশাসন এ বিষয়ে কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া শুরু করছে। এ যেমন বর্তমানে সকল এন্টিবায়োটিক ঔষধে সতর্কতামূলক লাল রং এর label ব্যবহার করা হবে।
তবে এ ব্যাপারে ডাক্তার, রোগী ও ঔষুধ প্রশাসন সবাইকে আরো সচেতন হতে হবে।
তবে এ ব্যাপারে ডাক্তার, রোগী ও ঔষুধ প্রশাসন সবাইকে আরো সচেতন হতে হবে।
إرسال تعليق